ডিজিটাল মার্কেটিং এর ওপর সম্ভাবনা

ব্যবসায় সাফল্য লাভের মূল একটি মন্ত্র হলো ঠিকভাবে ব্যবসার প্রচারণা করা। কথায় আছে না, প্রচারেই প্রসার। ব্যবসার প্রসার তখনই হবে যখন এর প্রচারণা ঠিকমতো হবে। ব্যবসা বাণিজ্য শুরু থেকেই প্রচারণার ব্যাপারটি সাথে জড়িত। তবে আধুনিকতার যুগে এই প্রচারণার ব্যবস্থাটিও হয়ে উঠেছে আধুনিক। আধুনিক তো হতেই হবে। পুরনো জিনিস জনসাধারণ আর কত দেখবে? প্রচারণার এই আধুনিকতার নাম হলো ডিজিটাল মার্কেটিং। আর এই ডিজিটাল মার্কেটিং এর অনেক বড় একটি অংশ জুড়ে রয়েছে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং। বর্তমানে ছোট বড় সব গুলো কোম্পানি তাদের ব্যবসার প্রসার ঘটাতে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করছে এই সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিংকে। বর্তমানে ডিজিটাল মার্কেটিং এ ডেটা নিয়ে অনেক কাজ হওয়ার দরুণ অনেকে এখন একে টেকনো মার্কেটিং ও বলে থাকে। যেখানে মার্কেটিং এবং টেকনোজলি মিলে এক হচ্ছে।

আর এই ডেটাভিত্তিক ডিজিটাল মার্কেটিং বড় একটা অংশ জুড়ে বর্তমানে রয়েছে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং। সকালে ঘুম থেকে উঠে ফেসবুকে ঢু মারা, কে মেসেজ দিয়েছে সেটা চেক করা, নিউজ ফিড দেখা এগুলো এখন আমাদের প্রতিদিনের কাজ। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম গুলোতে আমাদের পদচারণা এখন জীবনের একটা অংশ। এই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিক্রি বাড়ানোর জন্য, ওয়েবসাইটে ট্রাফিক নিয়ে আসার জন্য যে সকল কাজগুলো করা হয়ে থাকে তাকেই সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং বলা হয়। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, টুইটার ও লিংকডইন ইত্যাদি। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে একটি প্রোফাইল তৈরি করে বিভিন্ন কন্টেন্ট, চিত্র, ভিডিও আপলোড করে ফ্রি মার্কেটিং বা পেইড মার্কেটিং এর মাধ্যমে প্রতিষ্ঠান বা ব্র্যান্ডের প্রচারণা করা হয়ে থাকে। একেই সংক্ষেপে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং বলা হয়ে থাকে। বর্তমানে ৮৪% মার্কেটার তাদের পণ্য বিক্রয় করার জন্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থেকে তথ্য সংগ্রহ করে থাকে এবং ৫৫% ক্রেতা পণ্য ক্রয় করার জন্যে এই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের উপর নির্ভরশীল। এখন আমরা জানব কিছু জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া এবং সেখানে কাজের সুযোগ গুলো সম্পর্কে… তো চলুন দেরি না করে শুরু করা যাক।

ফেসবুকঃ

ফেসবুক হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম। এটি বাংলাদেশেও সর্বাধিক জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া। ২০০৪ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এসময়ের সবচেয়ে বেশী ব্যবহৃত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক। বর্তমানে ফেসবুক বিশ্বের বৃহত্তম সোশ্যাল মিডিয়া নেটওয়ার্ক। প্রায় ২.৮ বিলিয়ন সক্রিয় ব্যবহারকারী রয়েছে, যার মধ্যে প্রায় ১.৫ বিলিয়ন মানুষ প্রতিদিন ফেসবুক ব্যবহার করছে। প্রতিদিন মিনিমাম ৩০ মিনিট সময় ফেসবুকে ব্যয় করে না, এমন লোকের সংখ্যা আমাদের দেশে খুব কম আছে। আর এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে বিভিন্ন ব্র্যান্ড ফেসবুক মার্কেটিং এর মাধ্যমে বিভিন্ন পণ্য সহজে আমাদের কাছে পৌছে দিচ্ছে। বিশেষকরে ফেসবুক ব্যবহারকারীর সংখ্যা বেশি হওয়ার কারনে ফেসবুকের মাধ্যমে ডিজিটিাল মার্কেটিং বর্তমানে বেশ সহজ হয়ে উঠেছে। ফেসবুক এখন যতটা ব্যক্তিগত কারনে ব্যবহার করা হয়, তার চাইতে ব্যবসায়িক কাজে কয়েকগুন বেশি ব্যবহার করা হয়। বিশেষকরে ফেসবুক পেজ ও ফেসবুক গ্রুপ এখন প্রফেশনাল কাজে অধিক ব্যবহৃত হচ্ছে। বর্তমানে ফেসবুক ঘিরে নানান ধরনের ব্যবসা বানিজ্য পরিচালিত হচ্ছে। যত দিন যাবে ফেসবুক মার্কেটিং এর চাহিদা অধিক হারে বৃদ্ধি পাবে। ফেসবুকে আপনি ফ্রি মার্কেটিং এবং পেইড মার্কেটিং দুটোই করতে পারেন।  

ফেসবুক পেইড মার্কেটিং এর সুবিধা কি কি-

ফেসবুক ব্যবহারকারীর সংখ্যা বেশি হওয়া সহজে প্রচার ঘটানো যায়।
যেকোনো জায়গা, শহর, দেশ বা লোকাল এরিয়া টার্গেট করে পন্যের বিজ্ঞাপন দেওয়া যায়।
নির্ধারিত পন্যের টার্গেট করা মানুষের কাছে প্রোডাক্ট পৌছানো সম্ভব হয়।
বিভিন্ন বয়সের মানুষকে টার্গেট করে প্রোডাক্ট মার্কেটিং করা যায়।
অন্যান্য মার্কেটিং এর তুলনায় অল্প খরচে ফেসবুক বিজ্ঞাপন দেওয়া যায়।
অনলাইনে কোম্পানির ব্র্যান্ড তৈরি করার জন্য ফেসবুক সবচাইতে সহজ মাধ্যম।
ব্লগ/ওয়েবসাইট প্রচারের সহজ মাধ্যম হচ্ছে ফেসবুক।

 

ফেসবুকে যে সকল ক্ষেত্রে কাজ করা যায়-

ফেসবুক মার্কেটার হিসেবে কাজ করা যায়
সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার হিসেবে কাজ করা যায়
এড ম্যানেজার হিসেবে কাজ করা যায়
ফেসবুক পেজ ম্যানেজার হিসেবেও রয়েছে কাজ করা সুযোগ

ইনস্টাগ্রামঃ

Instagram marketingইন্সটাগ্রাম যাত্রা শুরু করে ২০১০ সালের ১০ অক্টোবর। বর্তমান সময়ে ইনস্টাগ্রাম অনেক জনপ্রিয় সোশ্যাল সাইট গুলোর মধ্যে অন্যতম। ইনস্টাগ্রাম মার্কেটিং করে হাজার হাজার ট্রাফিক নিয়ে আসা সম্ভব ওয়েবসাইটে। শুধু তাই নয় সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর অন্যতম একটা ধাপ বা উপায় হচ্ছে ইন্সটাগ্রাম মার্কেটিং। বর্তমানে প্রতি মাসে ইনস্টাগ্রামের ৮০০ মিলিয়ন ইউজার রয়েছে। এছাড়া প্রতিদিন ৬০ মিলিয়নের ওপর ছবি এই সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট হয়।

ইনস্টাগ্রাম মার্কেটিং এর সুবিধা কি কি-

অর্গানিকভাবে বেশ ভাল পরিমান ট্রাফিক পাওয়া যায়।
নিজের প্রডাক্টের একটা ফ্যান বেসড তৈরি করা যায়।
সহজে প্রচার ঘটানো যায়।
ফেসবুক এর সাথে একই প্ল্যাটফর্ম থেকে কাজ করা যায়।

ইনস্টাগ্রামে যে সকল ক্ষেত্রে কাজ করা যায়-

ইনস্টাগ্রাম মার্কেটার হিসেবে কাজ করা যায়
ইনস্টাগ্রাম ইনফ্লুয়েন্সার হিসেবে কাজ করা যায়
ইনস্টাগ্রাম একাউন্ট ম্যানেজার হিসেবে কাজ করা যায়

লিংকডইনঃ

Linkedin marketingলিংকডইন হচ্ছে একটি আমেরিকান ব্যবসায়িক এবং কর্মসংস্থান ভিত্তিক সার্ভিস যেটা কিনা মাইক্রোসফট এর অধীনস্ত সামাজিক যোগাযোগের একটি মাধ্যম। এর প্রতিষ্ঠাতা হচ্ছে রেইড হফম্যান যিনি কিনা ২০০২ সালের ২৮ ডিসেম্বর লিংকডইন প্রতিষ্ঠা করেন এবং ২০০৩ সালের ৫ই মে এটি আনুষ্ঠানিক ভাবে উন্মুক্ত হয়। বর্তমানে লিংকডইন এর সিইও হচ্ছেন জেফ উইনার এবং এর সদর দপ্তর হচ্ছে মাউন্টেইন ভিউ, ক্যালিফোর্নিয়া, যুক্তরাষ্ট্র। এই প্ল্যাটফর্মটি বর্তমানে চব্বিশটি ভাষায় ব্যবহার করা যায়। ২০২০ সালের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, লিঙ্কডইনে বর্তমানে ছয়শ দশ মিলিয়নেরও বেশি সদস্য রয়েছে এবং নেটওয়ার্কটিতে তিনশ তিন মিলিয়ন সক্রিয় মাসিক ব্যবহারকারী রয়েছে, যার শতকরা চল্লিশ ভাগ প্রতিদিন সাইটটি ভিজিট করে।
সোস্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম হিসেবে ফেসবুক যেমন সর্ব সাধারণের কাছে জনপ্রিয়; লিংকডইন ঠিক ততটাই প্রফেশনাল ব্যক্তিদের কাছে জনপ্রিয়। আপনি জেনে অবাক হবেন, বর্তমান সময়ে ব্যাপক ব্যবহৃত সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ( যেমন: ইউটিউব, ফেসবুক এবং টুইটার) ইত্যাদির আগে লিংকডইন প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।
লিংকডইন হচ্ছে এমন একটি সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট যেটা কিনা শুধুমাত্র প্রফেশনাল ব্যক্তিদের জন্যই ডিজাইন করা সবচেয়ে বড় কমিউনিটি। যেখানে ব্যবসায়িক ও কর্মসংস্থান ভিত্তিক সার্ভিস আদান-প্রদান করা হয়। এই প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে অতি সহজেই আপনি বিশ্বের অন্য যেকোনো প্রফেশনাল ব্যক্তিদের সাথে আপনার নেটওয়ার্ক গড়ে তুলতে পারবেন।প্রফেশনাল আইডেন্টিটিকে আরো সমৃদ্ধ করার ক্ষেত্রে লিংকডইন আপনাকে সর্বোচ্চ সহায়তা করতে পারে। মূলত ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান লিংকডইন ব্যবহার করে নিজেদের প্রডাক্ট বা সার্ভিসের প্রচার ও প্রসার করে থাকেন। পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানের জন্য ট্যালেন্ডেড কর্মী খুজে থাকে। অপরদিকে যারা স্টুডেন্ট তারা লিংকডইনের মাধ্যমে ইন্টার্ন বা জব খুঁজে থাকেন। স্টুডেন্ট ছাড়াও অনেকে প্রতিনিয়ত নতুন ও ভালো জবের আশায় নিয়মিত লিংকডইন ব্যবহার করে থাকেন।

লিংকডইন পেইড মার্কেটিং এর সুবিধা কি কি-

B2B বিজনেসে লিংকডইন মার্কেটিং খুবই কার্যকরী।
বিজনেসের জন্যে বেশ ভাল ট্র্যাকশন পাওয়া সম্ভব।
কোম্পানি ব্র্যান্ডিং এ লিংকডইন মার্কেটিং খুবই ভাল কাজ করে।
অর্গানিকভাবে বেশ ভাল পরিমান ট্রাফিক পাওয়া যায়।

টুইটারঃ

Twitter marketingটুইটারের যাত্রা শুরু হয় ২০০৬ সালের মার্চ মাসে । তবে ২০০৬ এর জুলাই মাসে জ্যাক ডর্সি আনুষ্ঠানিকভাবে এর উদ্বোধন করেন। টুইটার সারা বিশ্ব্জুড়ে ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। টুইটার বিশ্বের দ্বিতীয় বড় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম। ২০১০ সালের ৩১শে অক্টোবর নাগাদ টুইটারে ১৭৫ মিলিয়ন অর্থাৎ ১৭.৫ কোটিরও বেশি সদস্য ছিলো।অন্যান্য পরিসংখ্যান অনুসারে একই সময়ে টুইটারের ১৯০ মিলিয়ন বা ১৯ কোটি সদস্য ছিলো এবং দিনে ৬৫ মিলিয়ন বা সাড়ে ৬ কোটি টুইট বার্তা, এবং ৮ লাখ অনুসন্ধানের কাজ সম্পন্ন হতো।টুইটারকে ইন্টারনেটের এসএমএস বলে অভিহিত করা হয়েছে।
মার্কেটিং এর জন্য সব সময় প্রয়োজন হয় একটা কমিউনিটি প্ল্যাটফর্ম। আর সেটার জন্য বাছাই করলে আপনি টুইটারকে খুব সহজেই বাছাই করতে পারেন।

টুইটার মার্কেটিং এর সুবিধা কি কি-

কাস্টমারদের সাথে সর্বদা সংযুক্ত থাকার জন্যঃ এতে করে আপনি কি ধরনের প্রোডাক্ট কাস্টমার এর চাহিদা পূরণ করবে সেগুলো জানতে পারবেন।
সম্পর্ক তৈরি করার জন্যঃ টুইটারের মাধ্যমে আপনি অনেক মানুষের সাথে সম্পর্ক তৈরি করতে পারবেন। যা আপনার বিজনেসের উপর পজেটিভ প্রভাব পড়বে।
ব্র্যান্ড তৈরির ক্ষেত্রেঃ একটা বিশ্বস্ত ব্র্যান্ড হিসেবে দাড় করাতে চাইলে টুইটারের ভুমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
প্রোডাক্ট মার্কেটিং এর জন্য টুইটার একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম।
প্রোডাক্টের ফিডব্যাক নেওয়ার জন্য আপনি টুইটারকে বেছে নিতে পারেন।
অনলাইন রেপুটেশন বৃদ্ধির জন্য টুইটার কে বাছাই করতে হবে।
প্রোডাক্ট সেল বৃদ্ধির জন্য বা পেইড মার্কেটিং করার জন্য টুইটার খুবই প্রফিটেবল।

ইউটিউব

Youtube marketingবর্তমান সময়ের অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ মার্কেটিং মাধ্যম হল ইউটিউব মার্কেটিং। বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এ সবথেকে বেশী কার্যকারী মাধ্যম হল ইউটিউব মার্কেটিং। ইন্টারনেটের সহজলভ্যতা যত বেশী বৃদ্ধি পাচ্ছে তার সাথে ইউটিউব মার্কেটিং এর কার্যকারিতা তত বৃদ্ধি পেতে থাকবে। আপনি খুব সহজে একটি ভিডিও ভাইরাল করার মাধ্যমে আপনার কোম্পানির বা ওয়েবসাইটের প্রচারও বাড়াতে পারবেন। ২০১৭ সালের হিসাব অনুসারে ইউটিউব ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১,৩০০,০০০,০০০। প্রতিদিন প্রায় ৫ বিলিয়ন ইউটিউব ভিডিও দেখা হয়। প্রতিদিন ৩০ মিলিয়ন ভিজিটর আসে। এই এত ট্রাফিক এর কারনেই ইউটিউব এই মুহূর্তে ডিজিটাল মার্কেটিং এর সব থেকে বড় মাধ্যম।বর্তমানে বিশ্বব্যাপী ৫০ মিলিয়ন কনটেন্ট ক্রিয়েটর প্রতি মিনিটে এখানে ৫০০ ঘন্টার ভিডিও আপলোড করে এবং ৩০ মিলিয়ন মানুষ প্রতিদিন ১ বিলিয়ন ঘন্টার ভিডিও দেখে। যা দিন দিন বেড়েই চলেছে।

পিন্টারেস্টঃ

Pinterest marketing

 

পিন্টারেস্ট এটি বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুত জনপ্রিয় হওয়া সোশ্যাল বুকমার্কিং সেবার সাইট। বর্তমানে প্রায় ৮ কোটি ব্যবহারকারী রয়েছে সাইটটির। ছবি ভিত্তিক এই ওয়েবসাইটটি আপনার পণ্য ও সেবার অনলাইন মার্কেটিংয়ে সবচেয়ে কাজে দিবে। এখানে

আপনি যা যা সুবিধা পাবেন:

  এই নেটওয়ার্কে আপনার বিজনেস প্রোফাইল তৈরি করতে পারবেন।
এটি আপনার ব্যবসায়ের নামানুসারে একটি পার্সোনালাইজড ইউজার নেম দেয়।
এখানে আপনার অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া লিংক যুক্ত করতে পারবেন। যেমন এই সাইটের সঙ্গে আপনার ফেইসবুক  প্রোফাইল যুক্ত থাকলে আপনি যখনই কোনো ছবি পিন করবেন, তখন এটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপনার ফেইসবুকে শেয়ার করে দিবে। আপনার একটি ওয়েবসাইট থাকলে এই সাইট থেকে ডুফলো ব্যাকলিংক পেতে পারেন।

এই ডিজিটাল বিশ্বে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং নিয়ে কাজের সম্ভাবনা দিন দিন বেড়েই চলেছে। উপরের উল্লেখিত সোশ্যাল মিডিয়া গুলো বাদেও টিকটক, ক্লাব হাউজের মত সোশ্যাল মিডিয়া গুলোর জনপ্রিয়তা দিন দিন বেড়েই চলেছে। আপনি এই সকল সোশ্যাল মিডিয়ার উপরে দক্ষতা অর্জন করার মাধ্যমে খুব সহজেই অনলাইনে নিজের একটি সুন্দর মজবুত ক্যারিয়ার গড়ে তুলতে পারেন।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top